26/05/25
আজকে টিউশনি ছিলোনা। তাই স্কুল থেকে এসে খেলাম আর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। এরপর কাছে বসলাম এখন আমাদের নিশ সিলেকশনের কাজ চলছে। রিসার্চ চলছে। কাল বা পরশু হয়তো বা শেষ হয়ে যাবে।
আজ সারাদিন তোর অপেক্ষায় ছিলাম। আব্দু্র রহিম স্যারের সাথে কিছুক্ষণ কথা বলেছি। যখন স্যার আপনাদের বাসায় ছিল। মনে মনে ভাবছিলাম কিছু আস্ক করবো? বাট কিছু আর জিজ্ঞেস করা হলোনা।
তোর তো স্কুপ আছে খারাপ লাগলে একটা কল মেরে দিতে পারেন। কিন্তু আমি কি মানুষ না। মানুষ তো। তাই না। আমার কি খারাপ লাগে না। আমি কি পাথর। আর হ্যাঁ খুব হিসেবি একটা মানুষ ছিলাম। কিন্তু আপনার কাছে এসে আমার সব হিসাব এলোমেলো হয়েগেছে।
যাক কষ্ট হলেই আর কি করা। আমার কষ্ট আমাকেই বুকে রাখতে হবে। আমার তো আর ডিরেক্ট রাস্তা নাই যে তোর কানে কাছে বলতে পারবো এই যে শুনেন। বাট আজকের দিনটা বড় অস্থির লেগেছে। খুব অস্থির। এক টুকরো নিঃশ্বাস আর একটা ব্যাক্য শুনতে পেলেও হতো। যাক আমি তো আমিই কিছু করার নাই।
রাফানকে দেখতে খুব ইচ্ছা করছিল তাই আপনার আইডিতে ঢুকে কলিজার টুকরো দুটিকে দেখে আসলাম।
আর আজকে ক্লাসে পরীক্ষা নিচ্ছিলাম। ছয় তলায় জানালার পাশে দাঁড়িয়ে আছি আর রাস্তার দিকে তাকিয়ে ভাবছিলাম আমার আপনি টার কথা। আর সেখানে একটা ছেলে ছিলো দেখতে কিছুটা রাফানের মতো। ওর তাকিয়ে ছিলাম আর ভাবছিলাম কলিজার টুকরা বাবা রাফানের কথা।
কালকেও অপেক্ষায় থাকবো। কল না দিলে স্যারকে বলবো।
নিশের কাজেই এখনো ব্যাস্ত।