৫০০০হাজার রুপোর কাছ থেকে।
কষ্টের আংশিক বললাম। সুযোগ হলে আরো বলবো পরে। কিন্তু মন যে চায় না........
আমার সব আর্জি সব বায়না সব চাওয়া দুঃখ আর যাতনা জানুক একজন শুধু একজন।
ভরা যৌবনে রুপের জৌলুস যখন শরীর বেয়ে গড়িয়ে পড়ার কথা; চলনে বলনে, চেহারা পোশাকে, সর্বাঙ্গে যৌবনের লাবণ্য মাখামাখি করার কথা তখন তারুণ্য আমাকে ছেড়ে যাচ্ছে। চেহারার উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাচ্ছে চতুর্মুখী নানান চাপে.......
কিছুটা আঁচ করতে পারছি– কেন মানুষ– বয়সের আগেই বার্ধক্যের ছাপ দেখা যায় তাদের চোখে-মুখে। জীবনের ঘানি টানতে টানতে বুড়িয়ে যায় বয়সের আগে। চেহারার উজ্জ্বলতা মিলিয়ে যায় কোন অদৃশ্য হাওয়ার আড়ালে।
এই ধরো, সংসারের দায়িত্বটা যদিও আমার ঘাড়ে আসেনি এখনো। দুর্ভাগ্যবশত, না বলা ভালো হঠাৎ করেই– এক পর্যায়ে বাধ্য হয়েই বেশ কিছু ঋণের চিপায় আটকা পড়ে যাই। আমার ও কিছু পরিবারের। ঋণের পরিমাণ টা যে খুব আহামরি বেশি তা না। কিন্তু আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে ছোট ছোট অনেক কিছুই যে........
থাক, বলতে মন চাচ্ছিল অনেক কিছুই। আজ আর না থাক।
মহাবিপদে রুপোর শীতল স্পর্শ।