১-৪-২০২৪

 ভিডিও আর কন্টেন্ট তৈরিতে সারা রাত কাটালাম। প্রচন্ড ক্ষুধা অনুভব করছিলাম। কিছুই ছিলো না যে খাবার খাবো। মুড়ি যাও ছিলো তা খেলে কালকে ইফতার খেতে পারবো না। আর ইফতারি তো মুড়ি ময়‌ হয়েই থাকে প্রতিদিন। মুড়ি খেতে খেতে অতিষ্ঠ লাগছে এখন। তাই মুড়ি আর খাওয়া হলো না। 

পাশের রুমে মনে হয় হাঁসের গোস্ত রান্না করেছে। প্লেট ধুইতে গিয়ে চুলার পারে রাখা কড়াইয়ে দেখলাম। কি যে মন চাচ্ছিল খেতে! সাহরি খাওয়ার জন্য মূলত প্লেট ধুতে গিয়েছিলাম। 

আজকেও রান্নার কিছু ছিলো না। মিরপুর থেকে রোকন আসার সময় নিয়ে এসেছিল কি যেন। এখন দেখলাম ঢেড়স ভাজি আর ডাল। 

কথায় আছে ক্ষুধা লাগলে নাকি মুখে সবকিছুই ভালো লাগে। আসলে ভালো লাগছিলো বিষয়টা এমন না। জোর করে ভালো লাগানোর ট্রাই করছিলাম। তাও আবার কতক্ষণ? কথায় আছে না ঠেলায় ধাক্কায় কতক্ষণ। মুখের স্বাদ উড়ে গেছে পেটে ক্ষুধা রেখেই। 

তারপরেও আলহামদুলিল্লাহ 

৫:০৮Am

Popular posts from this blog

জীবনের ফার্স্ট টিউশনি (১০/১২/২০২৩)

রাফানের আম্মু