07/03/2024
আগের দিন নিয়ত করে শুয়েছি ফজরের নামাজ পড়বো। এমন নিয়ত প্রতিদিনই করা হয়। কিন্তু রাতে তিনট বা চারটা বাজে ঘুমিয়ে পাঁচটায় উঠতে পারি না। তারপরেও মনের সাহসে নিয়ত করে শুই যদি উঠতে পারি কিন্তু কখন যে সকাল পেরিয়ে, তরু-পল্লবে পড়া ভোরের শিশির শুকিয়ে সূর্য মাথার উপর চলে আসে বলতে পারি না। এর পর শুরু হয় আপসোস আর অফসোস।
কিন্তিু আজকের সকালটা একটু ছিলো একটু ভিন্ন কারণ রাতে সারে এগারোটার দিকে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। আর তা ছাড়া এর আগের দিন। ফজরের নামজটা পড়তে পেরেছিলাম। যদিও জামাতে পড়তে পারিনি। তারপর সকালের হিমেল হাওয়ায় হাঁটার একটু সুযোগ হয়। সেই সুবাদে আজকে সাহস করে সকাল সাকল ঘুমিয়ে যাই।
এলাম দেওয়া থাকে প্রতিদিন। কখন যে এলার্ম বন্ধ হয় বলতে পারি না। বা ঘুমের ঘরে কখন যে চাপ দিয়ে বন্ধ করি তা বলতে পারি না। আজকের দিনটা অবশ্য একটু আলাদা ছিলো। আমি নিজেকে শয়তানের বিরুিদ্ধে দাড় করাতে পারি নাাই। চোখে মুখে অন্যদিনের ন্যায় এত ক্লান্তি ছিলো না । বা এত ঘুমও ছিলো না। তারপরেও আর ওঠা হলোনা তারপর সময় বেজে গেলো নয়টা।
উঠেই মোবাইল হাতে। দেন হাতমুখ ধুয়ে কিছু সময় অতিবাহিত হলো অহেতুক ফেসবুকিংয়ে।
আর আজকে কি রান্না করবো কি খাবো কিছুই নেই । না আছে চাল, না ডাল, না আছে তরি-তরকারি,আর না টাকা যে কিছু কিনে আনবো। সারাদিন কাটলো না খেয়ে। পরিশেষে বাদ্ধ হয়ে একটা কিছু খেলাম। আজকে সারাদিন এক বেলা খেলাম।
তারপর গেলাম টিউশনিতে সেখান থেকে এসে বসসলাম লেপটপের সামনে। লেন্ডিং পেইজ ডিজাইন করতে । আগেই ডিজাইন করা ছিলো আরেকটু সাজাতে। সাজানো হলো। আলহামদুলিল্লাহ।
দুপুরে আবার নিজের থিংকিং লেভেল ডেভেলপের জন্য কি করবো এ নিয়ে পড়াশুনা করলাম।